March 9, 2020 এর তথ্য অনুযায়ী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়য় এর পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের ৫ টি সরকারি হাসপাতালে করোনাভাইরাস এর রোগিদের চিকিৎসা দেওয়া হবে । বেলা সোয়া ১২ টার দিকে রাজধানীর মহাখালীর রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে (আইইডিসিআর) সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, দেশে চারজন ব্যাতিত নতুন করে কোনো করোনো ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়নি ।
হাসপাতাল গুলো হল ঃ
১ ) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
ঢাকা সেনানিবাসের আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের পাশে এবং হোটেল র্যাডিসন ব্লু-এর বিপরীত দিকে অবস্থিত কুর্মিটোলা হাসপাতাল । এর আগে করোনা ভাইরাস সন্দেহে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগের করোনা ইউনিটে ভর্তি হওয়া চীনফেরত শিক্ষার্থীকে ঢাকা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছিল ।
ভবনটি দেখে বাইরে থেকে অনেক সময় মনেই হয় না, এটি একটি হাসপাতাল।সম্পূর্ণ সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও ব্যয়ে পরিচালিত এ হাসপাতালটি একেবারেই ভিন্ন অন্যসব সরকারি হাসপাতালের চেয়ে। এখানে কোনো দালালের দৌরাত্ম্য নেই।
Kurmitola General Hospital – Location
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
2 ) মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল
রাজধানীর মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালটির সেবার মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও । করোনা রোগিদের জন্য এখানে খোলা হয়েছে আইসোলেশন ইউনিট ।
৩) কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল
এটি কুয়েতি অনুদানে নির্মিত বলে নাম: বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল। কিন্তু পুরোটাই এখন বাংলাদেশ সরকারের পরিচালনায় চলে । রাজধানীর উত্তরায় আজমপুরের অবস্থিত কুয়েত–বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে পাওয়া যায় করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা । রয়েছে ২৪ ঘণ্টা জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থাও ।
মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
এটি ৫০০ সজ্জা বিশিষ্ট মুগদা জেনারেল হাসপাতাল নামেও পরিচিত। যার নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে এবং হাসপাতালটি উদ্বোধন করা হয় জুলাই, ২০১৩ সালে। ২০১৪ সালের শুরুর দিকে রোগী ভর্তি শুরু হয়। হাসপাতাল ভবনটি ১৩ তলা বিশিষ্ট। ২
কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল,
মহানগর জেনারেল হাসপাতাল,
সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল
ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল।