চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংয়ের আমন্ত্রণে ৫ দিনের সরকারি সফরে ১ জুলাই চিন পৌঁছিয়েছেন শেখ হাসিনা ।বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে ডালিয়ান ঝাউশুইজি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করে। ডালিয়ান সিটির মেয়র প্রধানমন্ত্রীকে গ্রহন করেন । প্রধানমন্ত্রী ডালিয়ানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (ডাব্লিউইএফ) বার্ষিক সভায় অংশ নেবেন এবং ৩ জুলাই তিনি চিনের রাজধানি বেইজিং এ পৌঁছান । চিন সরকারের এক বিশেষ বিমানে বেইজিংয়ের উদ্দেশে দালিয়ান ঝৌশুজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন । স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৫ মিনিটে বেইজিং ক্যাপিটাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।চীনের ভাইস ফরেন মিনিস্টার কিং গ্যাং বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান।সময় চীনের সশস্ত্র বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করে । প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রা সহকারে দিয়ায়োতাই স্টেট গেস্ট হাউজে নেয়া হয় । বেইজিংয়ে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা ৪ জুলাই চীনের প্রধানমন্ত্রী লী কেকিয়াং এবং ৫ জুলাই প্রেসিডেন্ট জি জিংপিং’র সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন । চীনকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সিপিপি’র মধ্যে গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান।
তিনি ১৯৯৩ সালে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে চীনে তাঁর প্রথম সফরকে স্মরণ করে বলেন, সফরের পর থেকেই উভয় পক্ষের মধ্যে সম্পর্কের ভিত্তি মজবুত হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিন সফরের ঘটনাবলি
