imac aluminum on table

কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা ঃ দ্বিতীয় অধ্যায়


উপরের ধাপগুলাে প্রায় সব ধরনের সফটওয়্যার ইনস্টলের ক্ষেত্রে প্রযােজ্য।
VLC media player 2.1.3 has been instaled on your computer Ook Finch to dose this wizard.
V Run VLC media player 2.13
কাজ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে শিক্ষক নির্দেশিত একটি সফটওয়্যার ইনস্টল কর।।
Yet the ideoLAN VLC media player Website
সফটওয়্যার আনইনস্টলেশন ইনস্টল করতে শিখে ফেললে! এখন মনে কর ইনস্টল করা কোনাে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করার আর ও প্রয়ােজন নেই। তাহলে আমরা কী করব? বেশিরভাগ ব্যবহারকারী সফটওয়্যারটি তার যন্ত্রেই রেখে দেয়। কিন্তু।
কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা
এতে হার্ডডিস্কের অনেকটা জায়গা নষ্ট হয়। আবার অনেক সময় আইসিটি যন্ত্রটি পরিচালনা করতে ঝামেলা সৃষ্টি করে। তাই বুদ্ধিমানের কাজ হলাে অপ্রয়ােজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করে ফেলা। এখন প্রশ্ন হলাে আনইনস্টল কীভাবে করব? এ কাজটি করতেও অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার আমাদের সাহায্য করে থাকে। প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমের কাজের ধরন একই। তবে এন্ড্রয়েড চালিত যত্র বিশেষ করে হাতের আঙ্গুলের স্পর্শ দ্বারা পরিচালিত অর্থাৎ টাচনিযুক্ত স্মার্টফোনগুলাে থেকে সফটওয়্যার আনইনস্টল করা খুবই সহজ। সেটিংস থেকে অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট করে নির্দিষ্ট সফটওয়্যারটিতে টাচ করলে পর্দায় একটি মেনু আসবে। সেখানে আনইনস্টল লেখা জায়গায় টাচ করার পর সফটওয়্যারটি আনইনস্টল হয়ে যাবে। মাইক্রোসফট উইন্ডােজ-এর অপারেটিং সিস্টেম যা কিনা বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ তাদের আইসিটি যন্ত্রে তথা কম্পিউটারে ব্যবহার করে থাকে, সেসব যন্ত্র হতে সফটওয়্যার আনইনস্টল করতে হলে নিচের ধাপগুলাে অনুসরণ করতে হবে। প্রথমে স্টার্ট বাটন থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে যেতে হবে। অতঃপর ডাবল ক্লিক করে অ্যাড অর রিমুভ অথবা ‘আনইনস্টল প্রােগ্রাম’ -এ ঢুকতে হবে

এরপর যে প্রােগ্রামটি আনইনস্টল করতে চাও সেটি খুঁজে ক্লিক করে আনইনস্টলে ক্লিক করলেই ফাইলটি আনইনস্টল হতে শুরু করবে। ফাইল বড় হলে আনইনস্টল হতে একটু বেশি সময় লাগতে পারে। আনইনস্টল করার পর সাধারণত কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে হয়। তবে কোনাে সফটওয়্যার আনইনস্টল করার সময় নিশ্চিত হয়ে তা করতে হবে। অন্যথায় ভুলক্রমে এমন সফটওয়্যার আনইনস্টল হতে পারে, যার কারণে তােমার যন্ত্রটিতে পুনরায় সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা ছাড়া চালানাে সম্ব নাও হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
কাজ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে শিক্ষক নির্দেশিত একটি সফটওয়্যার আনইনস্টল কর।
২০১৯
শ্য যাতাল শ্রনি
সফওয়্যল ডিলিট আমক্কা জার্নি ডিলিট অঞ্জ মুছে ফেলা। এই সফটও্যার আনইনস্টল করার মাধ্যমে আমরা আমাদে আইসিটি যন্ত্র হচ্ছে ইনষ্টল কৰা যেকোনাে সফটওয়্যার মুখে ফেলতে পারি। নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাপছে ছাহলে ভিটি দিয়ে কী কর কম্পিউটার বা অন্য যেকোনাে আইসটি কোনাে সফটওয়্যার একনাম ইনস্টল করলে আনইনালে মাধ্যমে তা সব ছ বেলা আয় না। আবার নিয়ম না মেনে শুধু মাটি বিলিট করে দিলে সফটওয়্যারটি মুছে লে যাই না বরং আরাে সমস্যা তৈরি করে। আনইনষ্টল করলে সফটওয়ারটির কিছু অংশ অপারেটিং সিস্টেমের রেজিস্ট্রি ক্ষইলে থেকে যায়। নিয়ম অনুসরণ কৰে ডিলিট করলে যেকোনাে সফটার সম্পূর্ণভাবে মুছে ফেলা সম্ম। নিচে নিয়মটি দেখানাে হলো। এ কাজটি করতে আমাদের সভ থাকতে হবে। ডিলিট করতে যা করতে হবে : প্রথমে পূর্বের নিয়মে সফটওয়্যারটি আনইনস্টল করতে হবে। পরে নিচের ধাপগুলাে অনুসৱপ কাজে হবে।

নিজের কম্পিউটারের নিরাপত্তা – কম্পিউটার ভাইরাস ও এন্টিভাইরাস


কম্পিউটার ভাইরাস বিষয়ে আমি অনেক কিছুই ইতােমধ্যে জেনে ফেলেছি। তবু আমাদের আইসিটি যন্ত্রের নিরাপত্তার কথাটি মাথায় রেখে এ বিষয়ে আরও জানা প্রয়ােজন। প্রাণীদেহে ভাইরাস আক্রমণের মতােই এ ভাইরাসগুলো আমাদের আইসিটি যন্ত্রের ক্ষতি করে থাকে। VIRUS শব্দের পূর্ণরূপ হলাে Vital Information Resources
Under Siege যার অর্থ দাঁড়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ দখলে নেওয়া বা ক্ষতি সাধন করা। ১৯৮০ সালে এ নামকরণ করেছেন প্রখ্যতি গবেষক University of New Haven’-এ অধ্যাপক ফ্রেড কোহেল (Fred Cohen)। অহিরাস হলো এক ধরনেন্স সফটওয়্যার যা তথ্য ও উপাত্তকে আক্রমণ করে এবং যার নিজের সংখ্যা বৃদ্ধি কমলা রয়েছে। ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করলে সাধারণত সংখ্যা বৃদ্ধি হতে থাকে ও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তকে আক্রমণ করে এবং এক পর্যায়ে গােটা কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্রকে সংক্রমিত করে অচল করে দেয়। যেমন- বুট ভাইরাস ভিকের বুট সেক্টরকে আক্রমণ করে। অতি পরিচিত কিছু ভাইরাস হলাে স্টোন (Stone), ভিয়েনা (Vienna), সিআইএইচ (CIH), এ ফোলডার (Folder), Trojan Horse ইত্যাদি।
কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা
কোনােভাবে কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্র ভাইরাসে সংক্রমিত হলে তা ক্রমে ক্রমে বিস্তার ঘটে। সিডি, পেনড্রাইভ কিংবা অন্য যেকোনােভাবে ভাইরাসযুক্ত একটি ফাইল ভাইরাসমুক্ত কম্পিউটার বা কোনাে আইসিটি যন্ত্রে চালালে ফাইলের সংক্রমিত ভাইরাস কম্পিউটার বা যন্ত্রটির মেমােরিতে অবস্থান নেয়। কাজ শেষ করে ফাইল বন্ধ করলেও সংক্রমিত ভাইরাসটি মেমােরিতে রয়েই যায়। ফলে ভাইরাসমুক্ত কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্র ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। একই অবস্থা ঘটে কোনাে ভাইরাস সংক্রমিত প্রােগ্রাম বা সফটওয়্যার চালালেও।
এভাবে মেমােরিতে স্থান দখলকারী ভাইরাস পরবর্তীতে অন্যান্য প্রােগ্রাম এবং ফাইলকেও আক্রমণ করে। কোনাে কোনাে ভাইরাস তাৎক্ষণিকভাবে সকল প্রােগ্রাম ও ফাইলকে গ্রাস করে, আবার কোনাে কোনাে ভাইরাস শুধু নতন প্রােগ্রাম ও ফাইলকেই আক্রান্ত করে। ফাইল ও প্রোগ্রামসমূহ গ্রাস করতে করতে ভাইরাস তার ইচ্ছামতাে কম্পিউটারের অভ্যন্তরে সার্বিক ক্ষতিসাধন শুরু করে। এভাবে একটি ভাইরাসমুক্ত কমিপউটার ধীরে ধীরে ভাইরাসে সংক্রমিত হয় এবং উক্ত সংক্রমিত কম্পিউটারে ব্যবহৃত সিডি, হার্ডডিক, ইন্টারনেট ইত্যাদির মাধ্যমে ভাইরাসটি অন্যান্য কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে। কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্র ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণসমূহঃ # প্রােগ্রাম ও ফাইল Open করতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি সময় লাগছে; # মেমােরি কম দেখাচ্ছে ফলে গতি কমে গেছে। ও কম্পিউটার চালু অবস্থায় চলমান কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু অপ্রত্যাশিত বার্তা প্রদর্শিত হচ্ছে;


• নতুন প্রােগ্রাম ইনস্টলের ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগছে। ও চলমান কাজের ফাইলগুলাে বেশি জায়গা দখল করছে; ও যন্ত্র চালু করার সময় চালু হতে হতে বন্ধ বা শাট ডাউন হয়ে যাচ্ছে কিংবা কাজ করতে করতে হঠাৎ
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বা রিস্টার্ট হচ্ছেঃ
• ফোল্ডারে বিদ্যমান ফাইলগুলাের নাম পরিবর্তন হয়ে গেছে, ইত্যাদি। ভাইরাস সাধারণত যা যা ক্ষতি করতে পারে : # কম্পিউটারে সংরক্ষিত কোনাে ফাইল মুছে দিতে পারে; ও ডেটা বিকৃত বা Corrupt করে দিতে পারে; * কম্পিউটারে কাজ করার সময় আচমকা অবাঞ্ছিত বার্তা প্রদর্শন করতে পারে;
• কম্পিউটার মনিটরের ডিসপ্লেকে বিকৃত বা Corrupt করে দিতে পারে।
• সিস্টেমের কাজকে ধীরগতি সম্পন্ন করে দিতে পারে, ইত্যাদি। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আমরা কী করতে পারি? এখানেই এন্টিভাইরাসের কথা এসে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এন্টিভাইরাস আমাদেরকে এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে। কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্রের ভাইরাসের প্রতিষেধক হলাে এন্টিভাইরাস। সিস্টেম ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে এটি নির্মূল করতে হয়। ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে এন্টিভাইরাস ইউটিলিটি ব্যবহার করা হয়। এই ইউটিলিটিগুলাে প্রথমে আক্রান্ত কম্পিউটারে ভাইরাসের চিহ্নের সাথে পরিচিত ভাইরাসের চিহ্নগুলাের মিলকরণ করে। অতঃপর

Leave a Comment

Scroll to Top