Marketing Watch Bangladesh এর গবেষণায় উঠে এলো বাংলাদেশে ফ্রিজ শিল্পের বিভিন্ন দিক

Marketing Watch Bangladesh এক গবেষণা কর্মে মাঠ পর্যায়ে প্রায় এক হাজার ৭৭৮ জন ফ্রিজ ব্যবহারকারীদের ওপর জরিপ পরিচালনা করে বাংলাদেশের ফ্রিজ শিল্পের বর্তমান ভবিষ্যৎ নিয়ে গবেষণাধর্মী রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে ।গবেষণায় উঠে আসে বাংলাদেশি ফ্রিজের ব্যবহার গত দুই দশকে শহর থেকে গ্রাম ও মফস্বল শহর শহরগুলোতে বেশি হারে হারে বেড়েছে ।বাংলাদেশের ফ্রিজের ফ্রিজের মার্কেটে প্রবৃদ্ধির মধ্যে অন্যতম কারণ মধ্যবিত্তের দ্রুত বিকাশ গ্রাম ও শহরের বিদ্যুতায়ন , মানুষের উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধি ।বর্তমানে ফ্রিজের বাজারের আকার প্রায় ৬৮ কোটি ডলারের বা ৫ হাজার ৭৮০ কোটি টাকার। আগামী বছরই নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যের বাজার ৮৮ কোটি ডলারে গিয়ে পৌঁছাবে

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মার্কেটিং বিভাগে গতকাল সোমবার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গবেষণা প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয় ।গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহপ্রতিষ্ঠাতা মিজানুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক রাফিউদ্দীন আহমদ , নাজমুল হোসাইন ও গবেষক সাখাওয়াত হোসেন

 

  2010 সালের আগেও বাংলাদেশের ফ্রীজের মার্কেট বেশিরভাগ  বিদেশি  ব্র্যান্ড ব্র্যান্ডগুলো দ্বারা  নিয়ন্ত্রিত থাক্ইলেও এখন এই বাজার সম্পূর্ণ বাংলাদেশি উৎপাদনকারীদের হতে । দেশে বর্তমানে ফ্রিজ মার্কেট এর প্রায় ৮0 পার্সেন্ট দখলে রয়েছে হয়েছে দেশীয় ব্র্যান্ড  গুলো   হাতে।  দেশীয় ব্র্যান্ড গুলোর মধ্যে ওয়ালটন প্রায় ৬৬% বাজার  নিয়ে মার্কেট লিডার হিসেবে  ফ্রিজ শিল্প কে নেতৃত্ব প্রদান করছে । গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯ সালে সারা দেশে প্রায় ৩২ লাখ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ২১ লাখ ৪৫ হাজার ফ্রিজই ওয়ালটনের। দেশীয় এই প্রতিষ্ঠানের আরেক ব্র্যান্ড মার্সেল বিক্রি করেছে ১ লাখ ৮৫ হাজার২০১৫ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ফ্রিজ শিল্পের ঘরের প্রবৃদ্ধি প্রায় 15 শতাংশ ।